বিধানসভা হাত ছাড়া হচ্ছে কেন TMC? এখুনি দেখুন।
গত 23 শে মে লোকসভা রেজাল্ট বেরিয়েছে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের কোন রাজনৈতিক দল য়ে পশ্চিম বাংলা দখল করবে,সেটা আপনাদের কাছে পুরা পরিস্কার হয়েছে। রাজনৈতিক বিষেসঙ্গ বলছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলে ভাঙ্গন ধরেছে সেটা আটকান সহজ হবেনা বলে জানিয়েছেন। মমতা ব্যানার্জির দূর্গ য়ে করনে ভাঙ্গছে তার কারন গুলো জানা জাক।
তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি তিনি অনেক
দেখা গিয়েছে, য়েভাবে কান্ড করে, সেসব কথা শুনে লাগে তিনি অনেক বড়, মমতার উপর কেউ হতে পারে না। মমতা ব্যানার্জি একা একশো। তিনি য়ে বলবে সেটা শুনতে হবে সবাইকে। এর জন্য সাধারণ মানুষ পছন্দ করতে পারছে না। এটা কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনের হারের কারন হতে পারে।
টি এম সি গোস্টিদন্ড।
আগামি বিধানসভা নির্বাচনে হারবার কারণ হতে পারে গোষ্ঠী দন্ড। দেখাগিয়েছে নিজেদের স্বার্থ জন্য একে অন্যের উপর রাগ, অভিমান, ঝগড়া, মারধর আরো অনেক কিছু হচ্ছে। এর জন্য অনেক মানুষ দল ছেড়ে চলে গেছে এবং আর অসংখ্য কর্মী দল বদলানোর চেষ্টা করছে। বিধানসভা নির্বাচনে হারবার ইঙ্গিত পাচ্ছে রাজনৈতিক মহল।
জয় শ্রী রাম।
আমরা সবাই জানি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা উচিৎ নয়, কারন কোন একটা ধর্মীয় ভাষা কে বাজে ভাষা বলে মন্তব্য করা কোন রাজনৈতিক বড় নেতার মুখে বলা উচিৎ নয়। সেই আক্রমণে শিকার হয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তার নমুনা আমরা সবাই প্রতেক দিন টিভি চ্যানেল বা শোশাল মিডিয়া তে দেখতে পাই। এজন্য হাত ছাড়া হতে পারে বিধানসভা।
গ্রামের মানুষরা অসন্তুষ্ট।
আমরা সবাই দেখেছি পশ্চিমবঙ্গে 60 থেকে 70 শতাংশ ভোট আসে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় 90% মানুষ কৃষি কাজে জুড়ে আছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি য়ে প্রকল্প এনেছে সেগুলো য়ারা গরিব পরিবার তারা ঠিক ঠাক পাচ্ছে না। প্রকল্প গুলো য়াদের পাওয়া জোগ্য তারা পাচ্ছে না এবং য়াদের পাওয়া য়োগ্য নয় তারা এই সুবিধা পাচ্ছে। এর জন্য সাধারণ মানুষ পছন্দ করতে পারছে না টি এম সি কে।
ছোট খাটো মন্ত্রী দের দল থেকে সরিয়ে ফেলা।
এতদিন ধরে জারা দলের জন্য কাজ করেছে এবং বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে দলকে অনেক টা এগানোর জন্য চেষ্টা করছে তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই নেতা নেতৃ কিন্তু দল ছেড়ে অন্য দলের দিকে চলে য়াচ্ছে। এর জন্য বড়সড় ধাক্কা পেতে পারে দল।
রাজনৈতিক দলের অপব্যবহার।
অনেক টি এম সি রাজনৈতিক নেতারা আছে, য়ারা রাজনীতি কে অপব্যবহার করছে। এই কারনে সাধারন মানুষের চোখ দৃষ্টি কটু হয়ে দাঁড়িয়েছে। টি এম সি এটা বড় ধাক্কা হতে পারে।
সরকারী চাকরী জন্য ঘুষ।
য়ারা খুব গরিব পরিবারে মানুষ কিন্তু পড়াশুনা জন্য অনেক টাকা ব্যয় করছে। সেই পরিবার থেকে কোন ব্যক্তি যখন চাকরী জন্য আবেদন করে। সেই ব্যক্তি কে একটা মোটা অঙ্কের টাকা চায়া হয়। য়াদের সরকারী চাকরী পাওয়া জোগ্য নয়, পয়সার জোরে অনায়াসে চাকরি পায়। সেখান থেকে গরীব মানুষ রা বঞ্চিত হয়।
এই কারনে অনেক টা টি এম সি থেকে মুখ ফিরিয়ে ছে বলে মনে হচ্ছে।
এই ব্যাপারে আপনার কি মতামত নিশ্চয় জানাবেন।
আরো খবর পেতে ফলো করুন।
অবশ্য বন্ধুর মধ্যে সেয়ার করুন
গত 23 শে মে লোকসভা রেজাল্ট বেরিয়েছে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের কোন রাজনৈতিক দল য়ে পশ্চিম বাংলা দখল করবে,সেটা আপনাদের কাছে পুরা পরিস্কার হয়েছে। রাজনৈতিক বিষেসঙ্গ বলছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলে ভাঙ্গন ধরেছে সেটা আটকান সহজ হবেনা বলে জানিয়েছেন। মমতা ব্যানার্জির দূর্গ য়ে করনে ভাঙ্গছে তার কারন গুলো জানা জাক।
- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলে অহঙ্কার।
- টি এম সি গোস্টিদন্ড।
- জয় শ্রী রাম।
- গ্রামের মানুষরা অসন্তুষ্ট।
- ছোট খাটো মন্ত্রী দের দল থেকে সরিয়ে ফেলা।
- রাজনৈতিক দলের অপব্যবহার।
- সরকারী চাকরী জন্য ঘুষ
তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি তিনি অনেক
দেখা গিয়েছে, য়েভাবে কান্ড করে, সেসব কথা শুনে লাগে তিনি অনেক বড়, মমতার উপর কেউ হতে পারে না। মমতা ব্যানার্জি একা একশো। তিনি য়ে বলবে সেটা শুনতে হবে সবাইকে। এর জন্য সাধারণ মানুষ পছন্দ করতে পারছে না। এটা কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনের হারের কারন হতে পারে।
টি এম সি গোস্টিদন্ড।
আগামি বিধানসভা নির্বাচনে হারবার কারণ হতে পারে গোষ্ঠী দন্ড। দেখাগিয়েছে নিজেদের স্বার্থ জন্য একে অন্যের উপর রাগ, অভিমান, ঝগড়া, মারধর আরো অনেক কিছু হচ্ছে। এর জন্য অনেক মানুষ দল ছেড়ে চলে গেছে এবং আর অসংখ্য কর্মী দল বদলানোর চেষ্টা করছে। বিধানসভা নির্বাচনে হারবার ইঙ্গিত পাচ্ছে রাজনৈতিক মহল।
জয় শ্রী রাম।
আমরা সবাই জানি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা উচিৎ নয়, কারন কোন একটা ধর্মীয় ভাষা কে বাজে ভাষা বলে মন্তব্য করা কোন রাজনৈতিক বড় নেতার মুখে বলা উচিৎ নয়। সেই আক্রমণে শিকার হয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তার নমুনা আমরা সবাই প্রতেক দিন টিভি চ্যানেল বা শোশাল মিডিয়া তে দেখতে পাই। এজন্য হাত ছাড়া হতে পারে বিধানসভা।
গ্রামের মানুষরা অসন্তুষ্ট।
আমরা সবাই দেখেছি পশ্চিমবঙ্গে 60 থেকে 70 শতাংশ ভোট আসে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় 90% মানুষ কৃষি কাজে জুড়ে আছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি য়ে প্রকল্প এনেছে সেগুলো য়ারা গরিব পরিবার তারা ঠিক ঠাক পাচ্ছে না। প্রকল্প গুলো য়াদের পাওয়া জোগ্য তারা পাচ্ছে না এবং য়াদের পাওয়া য়োগ্য নয় তারা এই সুবিধা পাচ্ছে। এর জন্য সাধারণ মানুষ পছন্দ করতে পারছে না টি এম সি কে।
ছোট খাটো মন্ত্রী দের দল থেকে সরিয়ে ফেলা।
এতদিন ধরে জারা দলের জন্য কাজ করেছে এবং বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে দলকে অনেক টা এগানোর জন্য চেষ্টা করছে তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই নেতা নেতৃ কিন্তু দল ছেড়ে অন্য দলের দিকে চলে য়াচ্ছে। এর জন্য বড়সড় ধাক্কা পেতে পারে দল।
রাজনৈতিক দলের অপব্যবহার।
অনেক টি এম সি রাজনৈতিক নেতারা আছে, য়ারা রাজনীতি কে অপব্যবহার করছে। এই কারনে সাধারন মানুষের চোখ দৃষ্টি কটু হয়ে দাঁড়িয়েছে। টি এম সি এটা বড় ধাক্কা হতে পারে।
সরকারী চাকরী জন্য ঘুষ।
য়ারা খুব গরিব পরিবারে মানুষ কিন্তু পড়াশুনা জন্য অনেক টাকা ব্যয় করছে। সেই পরিবার থেকে কোন ব্যক্তি যখন চাকরী জন্য আবেদন করে। সেই ব্যক্তি কে একটা মোটা অঙ্কের টাকা চায়া হয়। য়াদের সরকারী চাকরী পাওয়া জোগ্য নয়, পয়সার জোরে অনায়াসে চাকরি পায়। সেখান থেকে গরীব মানুষ রা বঞ্চিত হয়।
এই কারনে অনেক টা টি এম সি থেকে মুখ ফিরিয়ে ছে বলে মনে হচ্ছে।
এই ব্যাপারে আপনার কি মতামত নিশ্চয় জানাবেন।
আরো খবর পেতে ফলো করুন।
অবশ্য বন্ধুর মধ্যে সেয়ার করুন
ConversionConversion EmoticonEmoticon